শ্রমের মর্যাদা রচনা

শ্রমের মর্যাদা

আজকে আমরা এই আর্টিকেলে শ্রমের মর্যাদা রচনা সম্পর্কে জানব। যা আপনাদের পরীক্ষাতে কাজে আসবে। নিম্নে শ্রমের মর্যাদা রচনা সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করা হলো ।


আজকে আমরা এই আর্টিকেলে শ্রমের মর্যাদা রচনা সম্পর্কে জানব। যা আপনাদের পরীক্ষাতে কাজে আসবে। নিম্নে শ্রমের মর্যাদা রচনা সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করা হলো ।


{getToc} $title={Table of Contents} $count={Boolean}


শ্রমের মর্যাদার ভূমিকা : 

অনু থেকে অট্টালিকা পর্যন্ত বিশ্ব সভ্যতার প্রতিটি সৃষ্টির মূলে রয়েছে শ্রম। জন্ম থেকে শুরু করে মৃত্যু পর্যন্ত এই পৃথিবীর সব কাজে খাদ্য বস্ত্র অন্য ব্যবস্থা চিকিৎসা যা কিছু দৃশ্যমান হয়েছে শ্রমের দ্বারা। পবিত্র কুরআনে ঘোষিত হয়েছে ট্রমের দ্বারা সবকিছু অর্জন করা সম্ভব। 

অর্থাৎ মানুষের জন্য শ্রম ব্যতিকে কিছু নেই। জ্ঞানের জ্ঞান বিজ্ঞানের আত্মচর্চা আবিষ্কার ধর্ম সাধকের আত্ম উপলব্ধি যোদ্ধার যুদ্ধে জয়লাভ সবকিছু চমলব্ধ। মানুষ তার উদোম্য প্রচেষ্ট ও নিরলসন দিয়ে পৃথিবী জয় করেছে। মানুষের এই জয়ের ইতিহাস বর্তমান পৃথিবীতে চিত্র।

আরও পড়ুন : মেট্রোরেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান

শ্রমের গুরুত্ব বা প্রয়োজনীয়তা : 

বিখ্যাত মহীয়সী বলেছেন মানুষের কাছে তার জীবনের চেয়ে প্রিয় আর কিছু নেই। একবারই পায় বর্তমান পৃথিবীতে মানুষেরও জীবন দর্শন আর জীবনের পরিপূর্ণ বিকাশ যতভাবে সুখী সমৃদ্ধ পরিপূর্ণ করে তোলা যায়। সে চেষ্টাই আজ পৃথিবীতে মানুষের লক্ষ্য আর সেজন্য তার শ্রম ও সাধনার অন্ত নেই।জীবনকে বিকশিত ও সফল করতে হলে শ্রমের প্রয়োজনের কোন বিকল্প নেই। 

মানুষ নিজেই তার নিজের ভাগ্যের নির্মাতা। আর এই ভাগ্যকে নির্মাণ করতে হয় নিরলস্রম দ্বারা। মানুষের জন্ম গরিবের অধীন কিন্তু কর্ম মানুষের অধীন। যে মানুষ কর্মকে জীবনের ধ্রুবতারা করেছে জীবন সংগ্রামের তারে জয় কর্ম এসে পড়ল চাবিকাঠি। পরিশ্রম মানুষের যথার্থ সানি তো হাতিয়ার সন্ন্যাসী করে আহরণের একমাত্র উপায় হচ্ছে শ্রম। 

সৃষ্টি থেকে শুরু করে বর্তমান সভ্যতা পর্যন্ত প্রতিটি ক্ষেত্রে শ্রম নিরাময় মানব জীবনে অনন্ত কর্মমুখর। মানব জীবনের ক্রমের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম জীবনের আত্মপ্রতিষ্ঠা লাভ করতে হলে এবং যথাযোগ্য মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করতে হলে মানুষকে নিরলস পরিশ্রম করতে হবে। সফলতার সময় জীবন চমো সৈনিক সমব্যথিত জীবনের উন্নতিকল্পনা মাত্র আর কিছু করতে চাই না। 

যত সাফল্য যত সম্মেলিত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ২১ শতকের ওই প্রযুক্তিগত এবং প্রযুক্তি নিয়ন্ত্রণ পৃথিবীতে শ্রম ছাড়া আর কোন কিছুই সম্ভব নয়। নতুন পৃথিবী নতুন স্বপ্ন পৃথিবীর স্বপ্ন মানুষ আপনি বিভোর আমরা বুঝতে পারছি না। পৃথিবীতে নতুন যুগের সূচনা হয়েছে নতুন সবকিছু। এই নতুন জীবন দর্শনে তাৎপর্যই আলাদা দর্শনের মূল কথাই হচ্ছে জীবনকে পরিপূর্ণ করা। 

সেজন্যই এত আয়োজন এত উদ্যোগ এত শ্রম ও সাধনা জীবনে দুঃখ আছে গ্লানি আছে পরাজয় আছে ব্যর্থতা আছে কিন্তু সেটা শেষ কথা নয়। মানুষ তার উদোম্য প্রচেষ্টা ও শ্রম দিয়ে জয় করেছে জয় করে চলেছে। মানুষের এই জয়ের ইতিহাস দিকে দিকে ঘোষিত হচ্ছে বর্তমান পৃথিবীতে এই অবিরাম উত্তম ও শ্রম সাধনাকেই বেছে নিয়েছে। তার শ্রমের বলে সফল তাকে হতে হবে সকল সে হচ্ছেও জ্ঞানে, বিজ্ঞানে, আবিষ্কার, দক্ষতায়, শিল্পে, সাহিত্যে, সঙ্গীতে, ক্রিয়ায়, উদ্ভাবনে, শ্বেতাশ্রম ও সাধনা আলোকিত বিকাশ ও উদাসিত করেছে পৃথিবী।

আরও পড়ুন : বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ কবিতার MCQ

সৌভাগ্য ও প্রতিভা বিকাশের শ্রমের ভূমিকা : 

প্রত্যেক মানুষের মধ্যে রয়েছে সুপ্ত প্রতিবাদ। শ্রমের বিজয়কাঠি পর সেই তার বিকাশ সময় মানুষকে সুন্দর সার্থক করেছে। প্রতিটি মুহূর্তে অর্থময় করেছে ফুলের মতই ছড়িয়ে পড়েছে তার প্রতিভার সৌরভ। বিজ্ঞানের সাহিত্যের শিল্পে যে মানুষ বড়নীয় স্মরণীয় পরিশ্রমী তাদের সাধন পিক সেখানেই তাদের সিদ্ধি। সেই সাফল্য অপক রিপন দান এই মানব সভ্যতার যুগ যুগান্ত দরে পুষ্ট হয়েছে হয়েছে সমৃদ্ধ।

শ্রম প্রকারভেদ : 

চমকে সাধারণত দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে যেমন মানসিক শ্রম ও শারীরিক শ্রম এই উভয় প্রকার শ্রমের গুরুত্ব অপরিসীম।

মানসিক শ্রম : 

মানসিক শ্রম ছাড়া মানসিক উন্নতি সম্ভব নয়। কথায় বলে অলস মস্তিষ্কের শয়তানের কারখানা। শ্রম বিম্ব ব্যক্তি মনে কখনো সুচিন্তা ও উদ্ভাবন উদয় হয় না। পক্ষান্তরে পরিশ্রমিক ব্যক্তি মন ও মস্তিষ্ক সবসময় খুব চিন্তা থেকে দূরে থাকি। 

দার্শনিক, সাহিত্যিক, চিকিৎসা, রাজনীতিবিদ, অর্থনীতিবিদ, সমাজতত্ত্ববি ও শিল্পী পরিশ্রম মূলত মানসিক। তবে তাদের এই মানসিক শ্রমকে বাস্তবে রূপান্তরিত করতে গিয়ে তারা বিভিন্ন শ্রম করে থাকেন।

শারীরিক শ্রম : 

জগতো সকল জীবকে বেঁচে থাকার জন্য কম বেশি শারীরিক ও মানসিক শ্রম দিতে হয়। মানসিক শ্রম একটা কাজের প্রেরণা যোগায় আর শারীরিক শ্রম তার সমাধা করে। সৃষ্টিকর্তা আমাদেরকে শারীরিক শ্রমের নিমিত হাত পা ইত্যাদি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দিয়েছেন। 

শারীরিক আত্মসম্মানের পরিপন্থী নয় বরং সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভের প্রধান উপায়। চাষী শ্রমিক গুলি মজুর এরা দেশ ও জাতিকে রক্ষায় মহান দায়িত্ব নিয়েই শরীরের শ্রমের অবতীর্ণ হয়। তাই কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাদের বন্দনা করেছেন।

আরও পড়ুন : তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি MCQ

শ্রম ও সভ্যতা : 

মান প্রবাহের সেই কোন আদি উৎস থেকে শুরু হয়েছে শ্রমের বন্যা। আজ তার শেষ নেই যুগে যুগে মানব সভ্যতার যে ক্রমবিস্তার শ্রীবৃদ্ধি তার লক্ষ কোটি মানুষের তিল তিল শ্রমে সম্ভব হয়েছে। মানুষ তার শ্রমের উপাচার দিয়ে সাজিয়েছে সভ্যতার ত্রিলোত্তমা বিগ্রহ একবিংশ শতাব্দী এই সমুন্নত সভ্যতার মূলে রয়েছে মানুষের অনালস শ্রম সাধনা। 

এই শ্রমজীবী মানুষের নতুন নতুন সাম্রাজ্যের পতন করেছেন তাদের শ্রমের উপরে গড়ে উঠেছে সভ্যতার বিজয়স্তম্ভ । যে শুধু ব্যক্তি জীবনকেই নানা সার্থকতা সমৃদ্ধ ও সূর্যময় করে তা নয় বিকাশের ও হাতিয়ার গড়ে তোলে বর্তমান মানবজাতি যে সভ্যতা উউচ্চাসনে আরোহন করেছেন। 

তার মূলে রয়েছে হাজারো দিনের শ্রম। পৃথিবীকে সুন্দর ও মানুষকে বাসযোগ্য গড়ে তোলার মূলে রয়েছে কঠোর পরিশ্রম। পৃথিবীতে যে জাতি শ্রম ও পরিশ্রম সেই জাতি তত উন্নত রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, জার্মানি প্রভৃতি দেশের মানুষই পরিশ্রমী বলে তারা আজ উন্নত ও সভ্য জাতি হিসেবে সারা বিশ্বে পরিচিত।

ব্যক্তি জীবনে শ্রমের উপযোগিতা : 

শ্রম যে শুধু জীবনকে সুন্দর ও মহিমাময় করে তোলে তা নয়। ব্যক্তি জীবন ও তার গুরুত্ব গভীর ব্যাপক যে অলস ও শ্রম বিমুখ তার জীবনে নেমে আসে অসুন্দরের অভিশাপ। মানাবে ব্যর্থতার গ্লানিতে তার জীবন  হয়ে যায় লাঞ্ছিত। 

তার জীবনে স্বাভাবিক অগ্রগতির উদ্যোগ হয়। জীবনের সাফল্য প্রাঙ্গণের ছাড়পত্র মানুষের স্নেহ ভালোবাসা অঙ্গন থেকে ঘটে। তার চিরনির্বাসন শুধু অভিশপ্ত জীবন। সীমাহীন অন্তর জ্বালায় আর লাঞ্ছনায় শুধু প্রাণ ধারনের গ্লানি। প্রক্ষান্তরে পরিশ্রমী মানুষ দেহ ও মন সুস্থ সুন্দর থাকে। সার্থকতার সঙ্গে ছন্দে সে জীবন নিত্য উচ্ছ্বলিত উপভোগ করে। শ্রম ক্লান্তি তার জীবনে বিশ্রামের মধুর্য ছড়িয়ে দেয়।

ইসলামে শ্রমের মর্যাদা : 

আমাদের মহান নবী ( সা ) পরিশ্রমের উপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেছেন তিনি নিজেও শ্রমিকের সঙ্গে বিভিন্ন কর্মকান্ডে অংশ নিয়েছেন। শ্রমিকদের দেহের ঘাম শুকাবার আগে তিনি তারপরে শ্রমিক পরিশোধ নির্দেশ দিয়ে শ্রম ও শ্রমিকের মর্যাদা কে প্রতিষ্ঠা করে গেছেন।

শ্রমিক লাঞ্ছনা : 

সমাজের উচ্চ স্তরে মানুষ যারা তারা করেছে সম্মানের কাজ গৌরবের কাজ। সমাজের সমস্ত সুযোগ সুবিধা নিজেদের পক্ষে গত করে তারা তথাকথিত নিম্ন শ্রেণীর মানুষকে নিক্ষেপণ করেছে অপমান বিনা বঞ্চনা এবং নীলন্দ্র অন্ধকার। অথচ সেই শ্রমিকেরা চিরকাল মাঠে মাঠে বীজ বুনেছেন। পাকা ধান ফেলেছেন। তারা ধরিত্রির বক্ষ বিধান করে শোনার ফসল ফলিয়েছেন।

তাতি বসে দাঁত বুনে 
জেলে ধরে মাছ বহুদূর প্রসারিত 
এদের বিচিত্র কর্ম ভাগ তারি 
পরে ভর দিয়ে চলিতেছে সমস্ত সংসার।

শ্রমশিল ব্যক্তির উদাহরণ : 

বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তি ও মহীয়সীদের জীবন সাধনা সাফল্যের কারণে নিরলস পরিশ্রম। জর্জ ওয়াশিংটন আব্রাহাম লিংকন বৈজ্ঞানিক আইনস্টাইন উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। ইসলাম ধর্মপ্রবর্তক মহানবী হযরত মুহাম্মদ  (স ) কঠোর পরিশ্রমী তিনি বলেছেন।

নিজ হাতে কাজ করার মত পবিত্র জিনিস আর কিছুই নেই।

শ্রমবিমুখথা :

শ্রমবিমুখথা ও অলসতা জীবনে বয়ে আনে নির্ধারণ অভিশাপ। শ্রমহীন জীবনকে তোতা এসে অক্টোপাস এর মত ঘিরে ফেলে। কথায় বলে পরিশ্রমে ধনানে পূর্ণ আনে সুখ কথা তরকা তোরকি ভাবে সত্য একটি শ্রমের অনেক অবজ্ঞা করে তার শ্রম সম্বন্ধে কোন অভিজ্ঞতা নেই। তার জীবনে কোন মূল্য নেই। বিখ্যাত মহীয়সী রা অনেক কথা বলে গেছেন আমি মাত্র দুই প্রকৃতির লক্ষ্যের সম্মান করি।

সম্মানের যোগ্যতার ইতিহাস প্রথমত আমার সম্মানের পাত্র ওই কৃষক ও শ্রমশিল্পী যিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করে। অন্য, বস্ত্রের সংস্থান করেন। মানুষ হয়ে মানুষের মতো জীবন যাপন করেন। ওই যে পান্ডুর বদ মন্ডল ওই যে ধুলি ধুসর দেহ ওই যে কর্মকোর কর্কশ যুগল শ্রদ্ধার যোগ্য দ্বিতীয়ত আমার সম্মানের পাত্র।

যিনি আত্মন্নতি সাধনে নিরোধ আছেন। যিনি শরীরে নয় আত্মার খাদ্য সংস্থানের জ্ঞান ধর্ম অনুশীলনে লিপ্ত আছেন। এই দুই ব্যক্তি আমার ভক্তিভাজন সুতরাং একমাত্র নির্বত্রে শ্রমকে অবজ্ঞা করে প্রতিষ্ঠা খ্যাতি প্রতি জোসনা মর্যাদা এসব শ্রোতা মুখ থেকে টিকে থাকার প্রয়োজনে শ্রম ও কঠোর সাধনা। 

প্রয়োজন নিরন্তন ও নিরলস্রম এর জীবন আকাশ থেকে দরিদ্রের ঘনঘটা সফলতা নবীন সূর্যলোক উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। এ যোগ বিজ্ঞানের যুগ বিজ্ঞান প্রযুক্তিতে উপেক্ষা করে উন্নতি সম্ভব নয়। উন্নতি ও সাফল্য অর্জনের জন্য অসম্ভব ও অস্বাভাবিক কিছু করার প্রয়োজন নেই। তার মধ্য দিয়ে আমরা উন্নতি ও সমৃদ্ধির জন্য কাজ করতে পারি। গভীর রাত পর্যন্ত অন্ধকার দূর করে থাকে সাধনা দিয়ে সবকিছু করা সম্ভব। 

সাধ্যমত চেষ্টা করলে শ্রম দিয়ে সাধ্যমত উদ্যোগ নিলে নিজের ও সাধ্য ও সামর্থ্যকে কাজে লাগালেই সমাজে অনেক বড় বড় কাজ করা সম্ভব। কিন্তু ওই সাধ্য শুদ্ধ ব্যবহার করিনা আমরা। কথা সত্য বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আমরা নিকৃষ্ট । আমরা সবাই যদি ঠিক করি বড় কিছু নয় আমরা যেটুকু সাধ্য করিব তা আমি তাহলে দেশ ও সমাজের অনেক মহৎ কিছু সম্পন্ন হবে। 

জীবন পাল্টে যাবে। সমাজের স্বাচ্ছন্দ্য ও সমৃদ্ধি আসবে। সব মানুষই কিছু না কিছু পারে কিছু না কিছু পারে না এটা নিয়ে মানুষ আর এই নিয়েই তাদের শ্রম সাধনা করতে হয় এবং তার পথ এগিয়ে নেওয়ার পথ পৃথিবীর সঙ্গে এভাবে এই সে এগিয়ে যায় শ্রম সাধনার গুনে।

আরও পড়ুন : ৯ম-১০ম শ্রেণি বাংলা সাহিত্য।পল্লিসাহিত্য সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর

উপসংহার : 

পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি ট্রমের গৌরব ঘোষণা। আজ দিকে দিকে মাত্র শ্রমশক্তির মাধ্যমে জীবনে অর্জিত হয় কাঙ্খিত সাফল্য। নিরল আশ্রম সাধনা অর্জন করে জীবজগতের মধ্যে মানুষ শ্রেষ্ঠত্বের আসন দখল করেছে সুতরাং জীবনকে সুষ্ঠু স্বাভাবিকভাবে বেঁচে রাখার জন্য শ্রম ব্যতীত অন্য কোন সহজ পথ নেই। আর তাই ইসলামের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ব্যক্তিগত তথা জাতিগতভাবে প্রয়োজন। কবি অক্ষয় কুমার বড়াল তার মানববন্ধনা সভ্যতার শুরু থেকে বর্তমান পর্যন্ত সকল সমস্যা ব্যক্তির উদ্দেশ্যে বন্ধনা করেছেন।-

নমি আমি প্রতিজনে আনদ্বিজো চন্ডাল প্রভু, ক্রীতদাস
নোমি কৃষি তন্তুজীবী স্থপতি তক্ষক কর্ম, চর্মকার
Previous Post Next Post