ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ ইউনিট ভর্তি প্রস্তুতি

 উচ্চমাধ্যমিক শেষে ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন হয়ে থাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ ইউনিটে চান্স পাওয়া। 

আজকে আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ ইউনিট নিয়ে খুঁটিনাটি সব বিষয় আলোচনা করবো। 
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ ইউনিট ভর্তি প্রস্তুতি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ ইউনিট ভর্তি প্রস্তুতি

উচ্চমাধ্যমিক শেষে ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের  শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন হয়ে থাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ ইউনিটে চান্স পাওয়া। 

আজকে আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ ইউনিট নিয়ে খুঁটিনাটি সব বিষয় আলোচনা করবো। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবছর গ ইউনিটে ২৫ থেকে ৩০ হাজার শিক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়। তাহলে তোমরা বুঝতেই পারছ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষা কতটা প্রতিযোগিতাপূর্ণ হয়। তুমি যদি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ ইউনিটে চান্স পেতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমাকে ভালো পড়াশোনা করতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ ইউনিটের আসন সংখ্যা

 ১০৫০ টি।

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

পরীক্ষার তারিখ- ১৩ মে ২০২৩

সময়- ১১ঃ০০ টা

মোট বিভাগ- ৯ টি

আসন সংখ্যা- ১০৫০ টি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ ইউনিট আবেদনের যোগ্যতা

এসএসসি- ৩.০০

এইচএসসি – ৩.০০

মোট- ৭.৫০ থাকলে আবেদন করতে পারবে

ঢাবি গ ইউনিটের পরীক্ষা ১২০ নম্বরের হয়ে থাকে।

MCQ – ৬০ নম্বর

লিখিত- ৪০ নম্বর

GPA – ২০ নম্বর 

 মোট= ১২০ নম্বর

বিশেষ দ্রষ্টব্য:- একটি MCQ ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা হয়ে থাকে।

MCQ অংশের জন্য ৪৫ মিনিট সময় দেওয়া হয়ে থাকে এবং লিখিত পরীক্ষার জন্য ৪৫ মিনিট। সব মিলে ১ ঘন্টা ৩০ মিনিট। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ ইউনিট বিষয়সমূহ 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ ইউনিট মানবন্টন

MCQ অংশ

  • বাংলা (আবশ্যিক) ১২ নম্বর ১২ টি প্রশ্ন থাকবে
  • ইংরেজি (আবশ্যিক) ১২ নম্বর ১২ টি প্রশ্ন থাকবে
  • হিসাববিজ্ঞান (আবশ্যিক) ১২ নম্বর ১২ টি প্রশ্ন থাকবে
  • ব্যবস্থাপনা (আবশ্যিক) ১২ নম্বর ১২ টি প্রশ্ন থাকবে
  • ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং/ মার্কেটিং (আবশ্যিক)  ১২ নম্বর ১২ টি প্রশ্ন থাকবে

  মোট= ৬০ নম্বর

লিখিত অংশের মানবন্টন (Written)

  •  অনুবাদ (বাংলা থেকে ইংরেজি)  ৫ টি প্রশ্ন ৫ নম্বর
  •  অনুবাদ (ইংরেজি থেকে বাংলা)- ৫ টি প্রশ্ন ৫ নম্বর
  •  ভুল সংশোধনী (বাংলা)-  ৫ নম্বর
  •  ভুল সংশোধনী (ইংরেজি)-  ৫ নম্বর
  •  হিসাববিজ্ঞান- ৭ নম্বর
  •  ব্যবস্থাপনা- ৭ নম্বর
  •  ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং/ মার্কেটিং – ৬ নম্বর

       মোট=৪০ নম্বর


আরো পড়ুন: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রস্তুতি

পাশ নম্বর

MCQ অংশ

প্রতিটি শিক্ষার্থীর অর্জনকৃত নম্বরের ভিত্তিতে মেধাতালিকা করা হবে।

MCQ অংশে ইংরেজিতে সর্বনিম্ন ৫ পেতে হবে, MCQ অংশে ২৪ নম্বরে পাস।

 দুঃখজনক বিষয় হলো বেশিরভাগ শিক্ষার্থী ইংরেজিতে ফেল করে।

লিখিত অংশ

লিখিত অংশে পাস মার্কস ১১ নম্বর। MCQ এবং লিখিত দুটো মিলে ৪০ পেতে হবে। ৪০ এর কম মার্কস পেলে আপনি ফেল বলে বিবেচিত হবেন। 

বিঃদ্রঃ- MCQ অংশে পাস করলে লিখিত অংশ দেখা হবে। ফেল করলে লিখিত অংশ মূল্যায়ন করা হবে না। 

বিষয়ভিত্তিক আসন সংখ্যা

  1. একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস- ১৮০ টি
  2. ম্যানেজমেন্ট- ১৮০ টি
  3. মার্কেটিং- ১৮০ টি
  4. ফিন্যান্স- ১৮০ টি
  5. ব্যাংকিং এন্ড ইন্স্যুরেন্স- ১৫০ টি
  6. ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস- ১১৫ টি 
  7. টুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট- ১১৫ টি
  8. ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস- ১১৫ টি
  9. অর্গানাইজেশন স্ট্র্যেটেজি এন্ড লিডারশীপ- ৩৫ টি

মোট= ১০৫০ টি

বিষয় ভিত্তিক প্রস্তুতি 

বাংলা প্রথম পত্র

বাংলা প্রথম পত্রের জন্য অবশ্যই উচ্চমাধ্যমিক বাংলা বইটি পড়বেন, এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। 

তার সাথে সরোবর কিংবা বাংলা বিচিত্রা বইটি পড়তে পারেন। 

পরামর্শ:- বাংলা প্রথম পত্রের সাথে বাংলা বিচিত্রা বইটি পড়লেই প্রস্তুতি হয়ে যাবে।

 বাংলা গদ্য এবং পদ্য গুলো ভালোভাবে পড়তে হবে। 

 প্রতিটি গদ্য ও পদ্যের উৎস থেকে প্রশ্নের পরিমানটা বেশি হয়ে থাকে।

 লেখক পরিচিত কবি পরিচিত থেকে প্রশ্ন আসে।

 কবিতার ছন্দ থেকে প্রশ্ন করা হয়

কবিতার কোনো বিশেষ লাইন/সংখ্যা/ কোনো নাম/ হতে পারে ( পাখির নাম, রং, ঋতু,  মাস, কাল, ফুল, গাছের নাম ইত্যাদি) 

 শব্দার্থ থেকে প্রশ্ন আসে

 কোনো উক্তি কে বলেছে? কাকে বলেছে? কোন গল্পে বলা হয়েছে

এছাড়াও মেইন বইয়ের প্রতিটি লাইন গুরুত্ব সহকারে পড়তে হবে। বিগত বছরের প্রশ্ন দেখতে হবে। তাহলে ৯০% কমন পাবে।

বাংলা দ্বিতীয় পত্র

বাংলা দ্বিতীয় পত্রের জন্য নবম-দশম শ্রেণির বাংলা দ্বিতীয় পত্র বইটি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সাথে উচ্চমাধ্যমিকের ব্যাকরণ বইটিতো অবশ্যই পড়বেন। 

এছাড়াও বাড়তি প্রস্তুতি নিতে চাইলে বাংলা বিচিত্রা বই এর টপিক গুলো দেখতে পারেন।

বাংলার জন্য গুরুত্বপূর্ণ টপিক সমূহ

  • ধ্বনি প্রকরণ 
  • সমাস
  • উপসর্গ
  • প্রকৃতি ও প্রত্যয়
  • যুক্ত ব্যঞ্জন বিশ্লেষণ
  • বানান শুদ্ধিকরণ
  • শব্দ সম্ভার
  • পুরুষ ও স্ত্রীবাচক শব্দ
  • সংখ্যাবাচক শব্দ
  • দ্বিরুক্ত শব্দ
  • বাক্য রূপান্তর
  • বচন
  • পদাশ্রিত নির্দেশক
  • পদ প্রকরণ
  • পদ পরিবর্তন
  •  ক্রিয়ার কাল ও ভাব
  • বাক্য প্রকরণ

গুরুত্ব টপিকগুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। এবং সেই সাথে বিগত বছরের প্রশ্নগুলো খুঁজে দেখতে হবে কোন টপিক থেকে সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন এসেছে। সেই টপিকগুলো বের করে বেশি বেশি পড়তে হবে।

আরো পড়ুন: গুচ্ছ ভর্তি প্রস্তুতি খুঁটিনাটি জেনে নিন

ইংরেজি প্রথম পত্র

ইংরেজি প্রথম পত্রের জন্য, প্রথমেই প্রশ্ন ব্যাংক দেখতে হবে। তারপর যেই টপিকগুলো থেকে সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন এসেছে ওই টপিকগুলো বেশি করে পড়তে হবে। কবিতা অংশ ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। 

কবিতা, কবির নাম, কবিতার লাইনগুলো খুবই ভালোভাবে পড়তে হবে। কোন লাইনের পর কোন লাইন আছে মাথায় রাখতে হবে। 

বিশেষ করে প্রথম ও শেষ লাইন থেকে বেশি প্রশ্ন করা হয়ে থাকে।

Most Important

 The Unforgettable History, 

Dreams- by Langston Hughes 

এছাড়াও বাকিগুলো গুরুত্ব সহকারে পড়তে হবে। তবে আমার রিসার্চ অনুযায়ী এ দুটো অনেক গুরুত্বপূর্ণ। 

ইংরেজি দ্বিতীয় পত্র

ইংরেজি গ্রামের জন্য বেশ কয়েকটি ভালো বই রয়েছে। আপনার যেটি ভালো লাগে সেটি পড়তে পারেন। 

নিম্নে বইয়ের তালিকা দেওয়া হল

  1. Apex 
  2. English Tutor
  3. Adroit
  4. Cliffs Toefl 
  5. Barron’s Toefl

গ্রামারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ টপিক সমূহ

  •  Vocabulary 
  •  Phrase and Idioms 
  •  Group Verb
  •  Appropriate Preposition 
  •  Right form of Verbs
  •  Narration 
  •  Article
  •  Tag Question 
  •  Sentence 
  •  Parts of Speech 

ঢাবি গ ইউটিনের ইংরেজি প্রশ্ন তুলনামূলক ভাবে জটিল হয়ে থাকে। তাই ব্যতিক্রম নিয়মগুলোও আয়ত্তে রাখতে হবে। এবং প্রশ্ন ব্যাংক এর দিকে অবশ্যই নজর রাখতে হবে।

হিসাববিজ্ঞান

হিসাববিজ্ঞানের জন্য বিগত বছরের প্রশ্ন দেখতে হবে। মিনিমাম ১৫ বছরের প্রশ্ন দেখতে হবে। প্রশ্নের ক্যাটাগরি বুঝা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 

হিসাববিজ্ঞানের ক্ষেত্রে যে বিষয়টি সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেটি হল, প্রচুর পরিমাণে প্র্যাকটিস করতে হবে।

৩-৪/৪-৫ টি প্রশ্ন অঙ্ক সম্পর্কিত হয়ে থাকে। আর বাকিগুলো থিওরী থেকে প্রশ্ন এসে থাকে। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে দেওয়া হয় না। সেক্ষেত্রে আপনাকে অঙ্কগুলো বেশি বেশি চর্চা করতে হবে। অল্প সময়ে, পারসেন্ট (%) বের করা শিখতে হবে। এবং অঙ্ক করতে যেই যেই ক্যালকুলেশন প্রয়োজন সেগুলো আয়ত্ত করতে হবে। 

দ্রুততম সময়ের মধ্যে যোগ বিয়োগ করা জানতে হবে। 

হিসাববিজ্ঞান পরীক্ষা দেওয়ার সময় অবশ্যই টাইম ম্যানেজমেন্ট মাথায় রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে, ৬০ টি MCQ এর জন্য ৪৫ মিনিট সময় বরাদ্দ। প্রতিটি MCQ এর জন্য ৪৫ সেকেন্ড সময়। বিষয়টি মাথায় রাখবে।

হিসাববিজ্ঞানের জন্য উচ্চমাধ্যমিক হিসাববিজ্ঞান বইটির পাশাপাশি, Rabs অথবা Abacus বইটি পড়তে পারেন।

পরামর্শ:- Rabs তুলনামূলকভাবে ভালো।

ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং/ মার্কেটিং 

আপনি যেই সাবজেক্টটি ভালো পারেন সেই সাবজেক্টের প্রস্তুতি গ্রহণ করুন। 

কারণ মার্কেটিং অথবা ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং এই দুটি বিষয়ের মধ্যে আপনাকে একটি বিষয়ের উত্তর করতে হবে।

ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং

ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং এর জন্য বিগত বছরের প্রশ্ন এবং মেইনবুক খুবই গুরুত্বপূর্ণ।  পাশাপাশি Fundamental Of Finance বইটি পড়তে পারেন।

ফিন্যান্স অংশ থেকে প্রশ্ন আসে কিন্তু ঢাবি ফিন্যান্স অংশ থেকে ম্যাথ খুবই কম দিয়ে থাকে।

ব্যাংকিং অংশ থেকে বেশি প্রশ্ন আসে। তাই ব্যাংকিং অংশ ভালো করে পড়বেন।

তাই বুঝেশুনে পড়তে হবে। বিগত বছরের প্রশ্ন এনালাইসিস করতে হবে। 

মার্কেটিং 

মার্কেটিং এর জন্য বিগত বছরের প্রশ্ন এবং মেইনবুক পড়বেন। সহজ ভেবে হেলা করলে বিপদে পড়তে হবে। তাই প্রতিটি সাবজেক্টকে গুরুত্ব সহকারে পড়তে হবে। আপনি যে বিষয়টিকে সহজ মনে করবেন ঢাবি সেই বিষয়টি কঠিন করে প্রশ্ন করবে তাই অবশ্যই ভালো প্রস্তুতি নিতে হবে।

ম্যানেজমেন্ট

ব্যবস্থাপনা/ ম্যানেজমেন্টের জন্য বিগত বছরের প্রশ্ন দেখতে হবে। মেইন বইয়ের প্রতিটি লাইন গুরুত্ব সহকারে পড়তে হবে। পাশাপাশি Fundamental Of Business বইটি পড়তে পারেন।  

পরামর্শ:- fundamental of Business বইটি অনেক ভালো ,তাই বইয়ের প্রতিটি লাইন ভালোভাবে আয়ত্ত করুন।

গুরুত্বপূর্ণ উপদেশ 

মেইন বইয়ের বিকল্প কোন বই হতে পারে না। তাই মেইন বইটি অবশ্যই পড়বেন। এমন অসংখ্য শিক্ষার্থী আছে যারা শুধুমাত্র মেইনবুক পড়েই চান্স পেয়েছে। তাই মূল পাঠ্য বইয়ের প্রতি অধিক নজর দিন।

টাইম ম্যানেজমেন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ, বিষয়টি মাথায় রাখবেন।

পরীক্ষা ২-৩ মাস আগে থেকে নোট করা শুরু করবেন। প্রতিটি বিষয়ের জন্য আলাদাভাবে নোট তৈরী করতে হবে।

যেই প্রশ্নটি সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেটি নোটে লিখে রাখবেন।

পরীক্ষার ৭-৮ দিন আগে থেকে নোট পড়া শুরু করবেন।

ইংরেজির প্রতি বেশি করে যত্ন দিতে হবে। শুধু Vocabulary নিয়ে পড়ে থাকলে বিপদে পড়তে হবে। সবগুলো গুরুত্বপূর্ণ টপিক পড়তে হবে। 

হিসাববিজ্ঞানের জন্য ক্যালকুলেশন কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। তাই দ্রুততম সময়ের মধ্যে ক্যালকুলেশন করা শিখুন।

সবশেষে বলবো কাজ ছাড়া মোবাইল দূরে রাখতে হবে। এবং চিন্তামুক্ত থাকতে হবে। নিরব পরিবেশে পড়াশুনা করতে হবে। আমার মতে পড়ার সবচেয়ে আদর্শ সময় হল ফজরের পরে। 

ঘুম থেকে উঠার পরে জটিল বিষয়গুলো সমাধান করার চেষ্টা করুন। কারণ মস্তিষ্কের ধারণ ক্ষমতা তখন অনেক বৃদ্ধি পায়।

যেভাবে বলেছি যদি সেভাবে পড়তে পারেন, ইনশাআল্লাহ আপনার চান্স নিশ্চিত। তাই সময় নষ্ট না করে সবাই পড়তে থাকুন।

শুভকামনা রইলো সবার জন্য। 

ধন্যবাদ!

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *