সহজ কিস্তিতে লোন – সহজ কিস্তি বাংলাদেশ

আমাদের দেশে এমন অনেক ছেলে মেয়ে রয়েছে যাদের পড়ালেখা শেষ কিন্তু কোন চাকরি পাচ্ছে না। যাকে এক কথায় বেকার যুব সমাজ বলা হয়। প্রয়োজনের তাগিদে শিক্ষিত বেকার এই যুব সমাজ নানা রকম ব্যবসার উদ্যোগ নেয়। 

তখন তাদের প্রয়োজন পড়ে লোন নেওয়ার। কারণ তারা যদি কোন ব্যবসা চালু করতে যায় তাদের কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণ অর্থ নেই এই সমস্যার জন্য তারা ব্যবসা চালু করতে পারে না।

সহজ কিস্তিতে লোন

{getToc} $title={Table of Contents} $count={Boolean}

এর জন্য আপনাকে ব্যাংক থেকে লোন নিতে হবে। যারা নতুন উদ্যোক্তা ব্যবসা করবে তাদের কাছে যে স্বল্প পরিমাণ পুঁজি আছে তা দিয়ে কোন ব্যবসা শুরু করা যাবে না। 

তাই তারা বাধ্য হয়ে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে থাকে ব্যবসা চালু করার জন্য। তাই বর্তমানে বাংলাদেশ সরকার এই বেকার যুব সমাজের সুবিধার্থে অনেক সহযোগী প্রকল্প চালু করেছেন যার একটি হলো এই লোন।

Also Read: গরুর খামার করতে ব্যাংক লোন কিভাবে নিবেন (২০২৪)

সহজ কিস্তির লোন কি?

ঋণ গ্রহীতার কিস্তির পরিমাণ, ঋণের পরিমাণ ও সুদের হার সম্পর্কে তারা আগের থেকেই জানে। এতে করে ঋণ পরিশোধ করার পরিকল্পনা করা তাদের জন্য অনেক সহজ হয়। ঋণের বোঝাটাও টানতে অনেক সুবিধা হয়। খুব সহজ শর্তে লোন পাওয়া যায়।

এই ঋণের টাকা ব্যবসায় লাগিয়ে খুব সহজেই ঋণ পরিশোধ করা যায়। এই ঋণের কিস্তির পরিমাণ এবং সুদের হার গ্রাহক আগে থেকেই জানে।

সহজ কিস্তিতে লোনের সুবিধা কি কি

ঋণ গ্রহীতার কিস্তির পরিমাণ, ঋণের পরিমাণ, ওষুধের হার তার আগে থেকেই জানা থাকে। এতে করে ঋণ পরিশোধ করার পরিকল্পনা করা তাদের জন্য অনেক সহজ হয়। ঋণের বোঝাটাও টানতে অনেক সুবিধা হয়। খুব সহজ শর্তে লোন পাওয়া যায়।

এই ঋণের টাকা ব্যবসায় লাগিয়ে খুব সহজেই ঋণ পরিশোধ করা যায়। এই ঋণের কিস্তির পরিমাণ এবং সুদের হার গ্রাহক আগে থেকেই জানে।

Also Read : ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম

সহজ কিস্তিতে লোনের অসুবিধা গুলা হলো

এইসব কিস্তিতে সুদের হার অনেক বেশি থাকে। এসব লোন পরিশোধ করার সময়সীমা একদম কম থাকে। এই সব লোনের টাকা আপনি যদি ব্যবসা ব্যতীত অন্য কোন খাতে ব্যবহার করেন তাহলে লোন পরিষদে আপনাকে অনেক বিপাকে পড়তে হবে। 

লোনের ইন্টারেস্ট একটু বেশি হয় আর সময়টা অনেক কম পরিমাণে দেওয়া থাকে। ব্যবসায়ীরা যদি সঠিক খাতে এই অর্থ ব্যয় করে থাকে তাহলে তাদের জন্য লোন পরিশোধ করতে অসুবিধায় পড়তে হবে না।

ঋণ পাওয়ার যোগ্যতা কি কি থাকতে হবে?

  • ঋণ গ্রহীতাকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে
  • ঋণ গ্রহীতার বয়স ১৮ বছর বা তার বেশিও হতে হবে
  • ঋণ গ্রহীত তার একটি স্থায়ী ঠিকানা থাকতে হবে
  • তার একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ মাসিক আয় থাকতে হবে

লোন করার জন্য কি কি কাগজপত্র থাকতে হবে

  • একটি আবেদন পত্র
  • ঋণ গ্রহীতার পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  • ঋণ গ্রহীতার মাসিক আয় একটি প্রমাণ পত্র
  • জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি
  • একটি স্থায়ী ঠিকানার প্রমাণপত্র

সহজ কিস্তিতে লোন দেয় যে সকল ব্যাংক

  • বাংলাদেশ ব্যাংক
  • গ্রামীণ ব্যাংক
  • সোনালী ব্যাংক
  • ডাচ বাংলা ব্যাংক
  • এক্সিম ব্যাংক
  • আইএফআইসি ব্যাংক
  • বিডিএফসি ব্যাংক
  • ব্র্যাক ব্যাংক
  • প্রথম আলো ব্যাংক
  • জয়েন্ট স্ট্যান্ড ব্যাংক

উল্লেখিত সকল ব্যাংকে গিয়ে তাদের শর্তাবলী যেন তাদের চাওয়া প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট দিয়ে আপনি সহজ কিস্তিতে লোন পেয়ে যাবেন। তাদের উল্লেখিত সকল ডকুমেন্টের মাধ্যমে তাদের শর্তাবলী অনুযায়ী বিভিন্ন সময় প্রয়োজনীয় নথিপত্র পরিবর্তন হতে পারে।

শেষ কথা

আপনারা যারা বেকার আছেন। আশা করি আমাদের লেখা আজকের আর্টিকেল টি তাদের অনেক উপকারে আসবে। কারণ এই আর্টিকেলের মধ্যে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে ব্যাংক থেকে সহযোগিতা পাওয়া যায় এবং বেকারত্ব কে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে সাফল্যের দিকে এগিয়ে যাওয়া যায়। আপনি এই আর্টিকেলটি আপনার মতই কোন বেকার যুবককে শেয়ার করতে পারেন এর মাধ্যমে সেও উপকৃত হবে বলে আমরা আশা করছি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *